কিছু কথা
তীর্থঙ্কর সুমিত
কত কথা এইভাবেই বৃষ্টি নামায়
সারাদিনের ব্যার্থতা
আর রাতের নিরবতা
আমায় টেনে নিয়ে যায় অন্য পৃথিবীর দিকে
যে পৃথিবীতে একপশলা জল
আর ভালোবাসার পাহাড়
টেনে নিয়ে যায়
মনমুগ্ধকর পরিবেশের কাছে
যে পরিবেশে লুকিয়ে থাকে
এক একটা কথার পাহাড়
হয়তো এইভাবেই দিন কেটে যায়
রাত্রিকালীন কথায়।
যতিচিহ্ন
হীরক বন্দ্যোপাধ্যায়
একদিন ছুটি নেব।ভয়ে ভয়ে তোমার কাছে গিয়ে দাঁড়াব ,স্থির শান্ত আরাধনাশীল
সেদিন ও বৃষ্টি হবে, ছিপছিপে
সর্বগ্রাসে পূর্ণিমা জ্বলবে জ্যোৎস্নায়
ছুটি নেব একদিন।সব রঙ শেষ হলে আকাশের ও প্রতীক্ষা ফুরাবে।শত্রু মিত্র সকলকে ডাকো আজ,হিংসা ও সুন্দর হোক।ক্ষমার অযোগ্য ছিল না কোনো কালে।প্রাচীন বটের মতো নিরঙ্কুশ
যে কথা বলোনি তুমি আগে।শূন্য বেদীর উপর
কথা বলছে অনর্গল বসন্তকাল।দেখো ,বৃষ্টির ওপারে ভবিষ্যৎ ছায়াপথে যেন কোনো যতিচিহ্ন
না থাকে।
চালচিত্র----- ২
ডাঃ তারক মজুমদার
হৃদমন্দিরে বিসমিল্লার সুর আছরে পড়লেই
কিছু স্বপ্ন বাস্তবের পথে হাটে--।
দুচোখে ভাষারা ভিড় করে আসে
কিছু শব্দ খুশিতে লাফায়।
কিছু ’শব্দ মৌমাছি ‘ মুখ ফসকে বেড়িয়ে
হুল ফোঁটায় আমাকে---।
জানি কবির কোন জাতি ধর্ম বর্ণ নেই
তবু লবিবাজিতে দ্বিখন্ডিত সাহিত্য সমাজ
প্রতিদিন রবির আলোয় স্নাত হই আমি
স্বপ্নের বাখল ছিঁড়ে বাস্তবের গভীরে
ঢুকে পড়ি----।
তুমি
সৌমেন সরকার
দেখেছি
শত বর্ষের অগোছালো তারার
রাত ভরা হাসি
দেখেছি
পূর্ণিমার স্তব্ধ চাঁদের
উদাস পদসঞ্চার
তবুও
তোমার মত সুন্দরী
এ পৃথিবী কখনও বানাতে পারেনি
কখনও বানাতে পারবেও না
সে সম্পত্তির সৌভাগ্যবান
আমার মত নিম্ন
যে তোমাকে নিয়ে পেয়েছে
একটু লেখার সুযোগ...
নিঃশর্তে
শংকর হালদার
প্রভাতী স্বর্ণালী আলোর মোহময় উষ্ণ স্পর্শে
আমার অলস চোখে ঘুম ভাঙে,
ছায়াঘেরা মুমূর্ষু অনুভূতি প্রাণ ফিরে পায়
মুহু সুবাসে ভরে ওঠে আমার আঙিনা ।
তমসাচ্ছন্ন বুকে মধ্যাহ্নের তীব্র মেজাজ
জন্ম নেয় এক এক স্বপ্ন কোরক ...
মরমে ইতিহাস কথা বলে-
ফাগুন সকালে পুব ছায়ায় তোমাকে পেয়ে,
আলোর ভিড়ে স্বপ্নরা গোপন শ্বাস নেয়।
চেতনা কিংবা অবচেতনায় চুপিচুপি কিছু যেন চেয়ে বসি
নিঃশ্বর্তে ...
তীর্থঙ্কর সুমিত
কত কথা এইভাবেই বৃষ্টি নামায়
সারাদিনের ব্যার্থতা
আর রাতের নিরবতা
আমায় টেনে নিয়ে যায় অন্য পৃথিবীর দিকে
যে পৃথিবীতে একপশলা জল
আর ভালোবাসার পাহাড়
টেনে নিয়ে যায়
মনমুগ্ধকর পরিবেশের কাছে
যে পরিবেশে লুকিয়ে থাকে
এক একটা কথার পাহাড়
হয়তো এইভাবেই দিন কেটে যায়
রাত্রিকালীন কথায়।
যতিচিহ্ন
হীরক বন্দ্যোপাধ্যায়
একদিন ছুটি নেব।ভয়ে ভয়ে তোমার কাছে গিয়ে দাঁড়াব ,স্থির শান্ত আরাধনাশীল
সেদিন ও বৃষ্টি হবে, ছিপছিপে
সর্বগ্রাসে পূর্ণিমা জ্বলবে জ্যোৎস্নায়
ছুটি নেব একদিন।সব রঙ শেষ হলে আকাশের ও প্রতীক্ষা ফুরাবে।শত্রু মিত্র সকলকে ডাকো আজ,হিংসা ও সুন্দর হোক।ক্ষমার অযোগ্য ছিল না কোনো কালে।প্রাচীন বটের মতো নিরঙ্কুশ
যে কথা বলোনি তুমি আগে।শূন্য বেদীর উপর
কথা বলছে অনর্গল বসন্তকাল।দেখো ,বৃষ্টির ওপারে ভবিষ্যৎ ছায়াপথে যেন কোনো যতিচিহ্ন
না থাকে।
চালচিত্র----- ২
ডাঃ তারক মজুমদার
হৃদমন্দিরে বিসমিল্লার সুর আছরে পড়লেই
কিছু স্বপ্ন বাস্তবের পথে হাটে--।
দুচোখে ভাষারা ভিড় করে আসে
কিছু শব্দ খুশিতে লাফায়।
কিছু ’শব্দ মৌমাছি ‘ মুখ ফসকে বেড়িয়ে
হুল ফোঁটায় আমাকে---।
জানি কবির কোন জাতি ধর্ম বর্ণ নেই
তবু লবিবাজিতে দ্বিখন্ডিত সাহিত্য সমাজ
প্রতিদিন রবির আলোয় স্নাত হই আমি
স্বপ্নের বাখল ছিঁড়ে বাস্তবের গভীরে
ঢুকে পড়ি----।
তুমি
সৌমেন সরকার
দেখেছি
শত বর্ষের অগোছালো তারার
রাত ভরা হাসি
দেখেছি
পূর্ণিমার স্তব্ধ চাঁদের
উদাস পদসঞ্চার
তবুও
তোমার মত সুন্দরী
এ পৃথিবী কখনও বানাতে পারেনি
কখনও বানাতে পারবেও না
সে সম্পত্তির সৌভাগ্যবান
আমার মত নিম্ন
যে তোমাকে নিয়ে পেয়েছে
একটু লেখার সুযোগ...
নিঃশর্তে
শংকর হালদার
প্রভাতী স্বর্ণালী আলোর মোহময় উষ্ণ স্পর্শে
আমার অলস চোখে ঘুম ভাঙে,
ছায়াঘেরা মুমূর্ষু অনুভূতি প্রাণ ফিরে পায়
মুহু সুবাসে ভরে ওঠে আমার আঙিনা ।
তমসাচ্ছন্ন বুকে মধ্যাহ্নের তীব্র মেজাজ
জন্ম নেয় এক এক স্বপ্ন কোরক ...
মরমে ইতিহাস কথা বলে-
ফাগুন সকালে পুব ছায়ায় তোমাকে পেয়ে,
আলোর ভিড়ে স্বপ্নরা গোপন শ্বাস নেয়।
চেতনা কিংবা অবচেতনায় চুপিচুপি কিছু যেন চেয়ে বসি
নিঃশ্বর্তে ...
No comments:
Post a Comment