অপেরা
রঞ্জন চৌধুরী
চেনা পাড়া ।
চেনা ডাক।
চেনা ঠেক।
এখানে যারা আসে রোজ
সকলেই চেনা।
শুধু, আজ যে মেয়েটি এলো
দশদিগন্ত বিশ্বব্রহ্মাণ্ড পেরিয়ে
জন্মজন্মান্তর ঠেলেঠুলে
ছিলিমে সুখটান দেবে বলে
সে ছাড়া।
গাঁজার ধোঁয়ার পাকে পাকে
প্রস্তুতিবিহীন গল্প জমে বেশ - - -
আর এছাড়া সংখ্যাতীত হৃদয়ের বোঝাপড়ায়
একটি ব্ল্যাকহোলের ভেতর আছেটা কী!
নি:সীম নগ্নতার খন্ড খন্ড তামাশা ছাড়া!
মেঘলা মন
গণেশ দেবরায়
আকাশ মেঘলা
স্তব্ধ দিন
বাতাস নিশ্চুপ
গাছেরা মলিন।
উত্তপ্ত পৃথিবী
মন বিষাক্ত
রাত নিঝুম
সীমান্ত রক্তাক্ত ।
সময় ক্লান্ত
ভাষা নেই মুখে
স্বপ্ন বিষজ্বালা
পাংশু মুখে।
পঙ্কিল পথ
বর্ষার জল
মুক্ত হোক
আজ ধরাতল ।
জানব আরো জানার কথা
অর্পণ উপাধ্যায়
জানব আরো জানার কথা
জানতে আরো চাই।
মনের মাঝের দৈন্যতাকে
দূর করতে চাই।।
জানব স্বদেশ, জানব বিদেশ,
জানব খেলাঘর।
জানব হিসেব, জানব নিকেশ,
জানব বাড়িঘর।।
জানব ইতিহাস, জানব ভূগোল,
জানব রসায়ন।
জানব আরো অনেক কিছু
হয় যদি প্রয়োজন।।
জানতে গিয়ে হঠাৎ যদি
কোথাও পায় বাধা।
জানতে গিয়ে না যদি পাই
মাসি-পিসি-দাদা।।
জানতে গিয়ে যদি দেখি
গুহা অন্ধকার।
গগন থেকে রবি এনে
করব দূর আঁধার।।
শীতের প্রাক্বালে
শর্মিষ্ঠা সাহা
চল্ , এক পেয়ালায় চুমুক দিই
স্পর্শ হোক আলাপের,
তোর আমার চারনকথায়,
রঙিন মলাটের দাগে।
যেখানে কুয়াশার ঝাঁকে,
হারিয়েছে ছায়ার ছবি,
সে পথে নিওন আলোয়,
আমাদের ভরা নৌকাডুবি ।
হুল্লোড় জমছে প্রেমে,
উত্তাপ মনেই থাক,
শিশিরভেজানো ঘাসে
ভালবাসার শীততাপ ।
জাতিস্মর
–তন্ময় চক্রবর্তী
কে বেশি অসহায়?
যে একটু ভালোবাসা চেয়েছিল,
না যে দিতে পারল না?
না,এখন নয়!
ঝড় থেমে গেলে খোঁজো।
যেটুকু রয়ে গেল কাছে,সেটাই তোমার–
বাকিটুকু অন্য কারোর ছিল–
ঝড় নিয়ে গেছে!
জীবন কি শুধু মৃত্যুর পথে হাঁটা নিঃসঙ্গ মিছিল?
তবে পৃথিবীতে আসা কেন?
ভালোবাসা জীবনের শ্রেষ্ঠ প্রকাশ!
তার জন্য অজস্রবার আমি মৃত্যু-পথিক!
তবে এখন নয়!
ঝড় চলে গেলে একবার খোঁজো
নিজেকে, বুকের বামদিকটা দেখো
এখনো পথ চলার মতো আরও
অনেকটা ভালোবাসা বেঁচে আছে!
আমি অপেক্ষা করে আছি এখনো
তোমার সাথে কাটানো একটি মুহূর্তের জন্য
অজস্রবার মৃত্যু-পথিক হতে রাজি আছি–
খোয়াইয়ের মতো ধীরে ধীরে
ক্ষয়ে যেতে রাজি আছি,তুমি যদি
কোপাইয়ের মতো আমার বুকের ওপর দিয়ে
বয়ে যেত পারো!
এখন না হোক,আমি জেগে আছি–
আমি তো জাতিস্মর!তোমার জন্যই ফিরে আসা!
নীম-চন্দনের গন্ধ
সৌম্য ঘোষ
স্মৃতিরা কাঙালের মতো ভীড় করে
আমার হৃদয় শান্ত ও নি:স্ব ।
এখানে বালুচর বরাবর পশ্চিমে
বাউলের সুর ভেসে যায় ।
তবুও ভীড় করে
তবুও ডাকে সুদামা , বলরাম ।
এখানে আকাশ নীলে নীল
এখানে এই বর্ষাস্নাত ঘাসে বুক রেখে
মাটির স্পন্দন শুনতে চাই।
আমাকে গভীরে নিয়ে চলো
অমৃতের আস্বাদ পেতে চাই ।
সমস্ত বিকেলে বৃষ্টিরা এসেছিলো
হৃদয়ের কান্নার তিমিরে আর যেতে পারিনা ।
স্মৃতিরা স্বপ্ন হয় ঘুমে ,
চন্দন- নীমের গন্ধে ভরে যায় ঘর ।
রবি
শেখ মনিরুল ইসলাম
রবি যেনো ওঠে
আকশের কোনে
মেঘের কনায় কনায়
খুশির আলো দেখায়।
গুন গুন করে, পাখির দল
গাছের ডালায় বসে
মনের তালে তালে।
মনে মনে ভাবি
সূর্য মামা ওঠার আগে
উঠতাম যদি।
এই পৃথিবীর দৃশ্য
সবার আগে দেখিতাম আমি।
আষাঢ়ের সন্ধ্যা
নির্মাল্য পান্ডে
সান্ধ্য মজলিশটা গেল ভেস্তে, মেঘের ডাকে।
মজেছিলাম মিষ্টি সুরের তানে ও তালে।
জীবন সুধা গেল গলে, আষাঢ়ের ধারাতে।
অপলক রইলাম চেয়ে, স্নানরতা পাপিয়ার দিকে!
তাই ভাবি! ঋতুভেদে চলে জীবন যৌবন।
দেহে মনে ঘটে, প্রেমের স্পন্দন।
আষাঢ়ের সন্ধ্যা কখন ঘটায় মধুর মিলন-
আকাশ ভেঙ্গে চলে প্রবল বর্ষণ।
হাম্বা হাম্বা ডাক ছাড়ে গোয়ালের গাভী,
আশা জাগে মনে, হাসে চাষি।
টুকরি মাথায় চটুল ছন্দে দৌড়য় তরুণী,
মা ডাকেন, আকাশ ভেঙ্গেছে, আয় এখুনি।
মেঘমল্লার এনেছে বর্ষা, সুরের মূর্ছনায়
বারিধারা ঝরছে, তাল মিলিয়ে, তানপুরায়।
আজি এ’সন্ধ্যে হয়েছে সার্থক, মনোবীণায়,
ক্লান্ত দেহে, রইলাম চেয়ে, আষাঢ়ের সন্ধ্যেয়।
অসুস্থ পৃথিবী
বিশ্বজিত মুখার্জ্জী
ধরিত্রী আজ আক্রান্ত কঠিন ব্যাধিতে,
মানবকুল প্রস্তুত একে অপরকে বধিতে।
চারিদিকে শুধুই বিষের নিশ্বাস,
একে অপরের প্রতি হারাচ্ছে বিশ্বাস।
ছোট রথে চড়ে বসেছে বিশ্বশান্তি,
কোথায় বুদ্ধ-হজরথ-যিশু কিংবা মাহাত্মাগান্ধি?
চারিপাশে শুধু যুদ্ধের জিগির অস্ত্রের হানাহানি,
প্রতিনিয়ত ধর্ষিতা হচ্ছে অহিংস বানী।
চারিদিকে শুধুই ষড়যন্ত্র সভ্যতার অবক্ষয়,
মূল্যবোধ হারিয়ে গেছে কপটতার হচ্ছে জয়।
নদী কথায় ভেসে যায় .......
তীর্থঙ্কর সুমিত
(১০)
যে নদীটা রোজ দেখি বয়ে যেতে তাকে নিয়ে ই মানুষের যত প্রশ্ন।সকাল থেকে রাত যত ভাবনা,অনুশোচনা,ক্রমশ ভালো লাগার তাগিদ আবার নানা প্রশ্ন।এভাবেই দিন চলে যায়।কেউ এর গভীরে যাওয়ার চেষ্টা করে না।কোনো কারণ ছাড়াই অকারণে নানা কথা।যুক্তিগুলো কে পাশাপাশি সাজিয়ে নতুন হয়ে ওঠা।এভাবে কি কিছু ফিরে আসে?
নেপোদাদুর বন্ধু
রাজকুমার ঘোষ
অতিকৃপণ নেপোদাদুর
নেইকো তেমন স্টাইল !
প্রিয়বন্ধু পানুখুড়ো,
হাইলি প্রোফাইল ।
পানুখুড়ো সজ্জন অতি
সহজ সরল ভঙ্গি ।
নেপোদাদুর বায়নাগুলোর…
মন-পসন্দ সঙ্গী !
দাদুর ভীষণ সখ হল,
করবে পুরী-ভ্রমণ…
সাধপূরণে পটিয়ে নিল,
পানুখুড়োর মন ।
সী-বিচে তে নেপোদাদু,
দেশির নেশায় মজে
ইলশে ভাজা সাথে চাই-ই
বন্ধু পানু খোঁজে!
ফেরার পথে কিনে নিল
কাকাতুয়ার খাজা
স্বাদের ভাগ একাই নিয়ে
মনকে করে তাজা
রঞ্জন চৌধুরী
চেনা পাড়া ।
চেনা ডাক।
চেনা ঠেক।
এখানে যারা আসে রোজ
সকলেই চেনা।
শুধু, আজ যে মেয়েটি এলো
দশদিগন্ত বিশ্বব্রহ্মাণ্ড পেরিয়ে
জন্মজন্মান্তর ঠেলেঠুলে
ছিলিমে সুখটান দেবে বলে
সে ছাড়া।
গাঁজার ধোঁয়ার পাকে পাকে
প্রস্তুতিবিহীন গল্প জমে বেশ - - -
আর এছাড়া সংখ্যাতীত হৃদয়ের বোঝাপড়ায়
একটি ব্ল্যাকহোলের ভেতর আছেটা কী!
নি:সীম নগ্নতার খন্ড খন্ড তামাশা ছাড়া!
মেঘলা মন
গণেশ দেবরায়
আকাশ মেঘলা
স্তব্ধ দিন
বাতাস নিশ্চুপ
গাছেরা মলিন।
উত্তপ্ত পৃথিবী
মন বিষাক্ত
রাত নিঝুম
সীমান্ত রক্তাক্ত ।
সময় ক্লান্ত
ভাষা নেই মুখে
স্বপ্ন বিষজ্বালা
পাংশু মুখে।
পঙ্কিল পথ
বর্ষার জল
মুক্ত হোক
আজ ধরাতল ।
জানব আরো জানার কথা
অর্পণ উপাধ্যায়
জানব আরো জানার কথা
জানতে আরো চাই।
মনের মাঝের দৈন্যতাকে
দূর করতে চাই।।
জানব স্বদেশ, জানব বিদেশ,
জানব খেলাঘর।
জানব হিসেব, জানব নিকেশ,
জানব বাড়িঘর।।
জানব ইতিহাস, জানব ভূগোল,
জানব রসায়ন।
জানব আরো অনেক কিছু
হয় যদি প্রয়োজন।।
জানতে গিয়ে হঠাৎ যদি
কোথাও পায় বাধা।
জানতে গিয়ে না যদি পাই
মাসি-পিসি-দাদা।।
জানতে গিয়ে যদি দেখি
গুহা অন্ধকার।
গগন থেকে রবি এনে
করব দূর আঁধার।।
শীতের প্রাক্বালে
শর্মিষ্ঠা সাহা
চল্ , এক পেয়ালায় চুমুক দিই
স্পর্শ হোক আলাপের,
তোর আমার চারনকথায়,
রঙিন মলাটের দাগে।
যেখানে কুয়াশার ঝাঁকে,
হারিয়েছে ছায়ার ছবি,
সে পথে নিওন আলোয়,
আমাদের ভরা নৌকাডুবি ।
হুল্লোড় জমছে প্রেমে,
উত্তাপ মনেই থাক,
শিশিরভেজানো ঘাসে
ভালবাসার শীততাপ ।
জাতিস্মর
–তন্ময় চক্রবর্তী
কে বেশি অসহায়?
যে একটু ভালোবাসা চেয়েছিল,
না যে দিতে পারল না?
না,এখন নয়!
ঝড় থেমে গেলে খোঁজো।
যেটুকু রয়ে গেল কাছে,সেটাই তোমার–
বাকিটুকু অন্য কারোর ছিল–
ঝড় নিয়ে গেছে!
জীবন কি শুধু মৃত্যুর পথে হাঁটা নিঃসঙ্গ মিছিল?
তবে পৃথিবীতে আসা কেন?
ভালোবাসা জীবনের শ্রেষ্ঠ প্রকাশ!
তার জন্য অজস্রবার আমি মৃত্যু-পথিক!
তবে এখন নয়!
ঝড় চলে গেলে একবার খোঁজো
নিজেকে, বুকের বামদিকটা দেখো
এখনো পথ চলার মতো আরও
অনেকটা ভালোবাসা বেঁচে আছে!
আমি অপেক্ষা করে আছি এখনো
তোমার সাথে কাটানো একটি মুহূর্তের জন্য
অজস্রবার মৃত্যু-পথিক হতে রাজি আছি–
খোয়াইয়ের মতো ধীরে ধীরে
ক্ষয়ে যেতে রাজি আছি,তুমি যদি
কোপাইয়ের মতো আমার বুকের ওপর দিয়ে
বয়ে যেত পারো!
এখন না হোক,আমি জেগে আছি–
আমি তো জাতিস্মর!তোমার জন্যই ফিরে আসা!
নীম-চন্দনের গন্ধ
সৌম্য ঘোষ
স্মৃতিরা কাঙালের মতো ভীড় করে
আমার হৃদয় শান্ত ও নি:স্ব ।
এখানে বালুচর বরাবর পশ্চিমে
বাউলের সুর ভেসে যায় ।
তবুও ভীড় করে
তবুও ডাকে সুদামা , বলরাম ।
এখানে আকাশ নীলে নীল
এখানে এই বর্ষাস্নাত ঘাসে বুক রেখে
মাটির স্পন্দন শুনতে চাই।
আমাকে গভীরে নিয়ে চলো
অমৃতের আস্বাদ পেতে চাই ।
সমস্ত বিকেলে বৃষ্টিরা এসেছিলো
হৃদয়ের কান্নার তিমিরে আর যেতে পারিনা ।
স্মৃতিরা স্বপ্ন হয় ঘুমে ,
চন্দন- নীমের গন্ধে ভরে যায় ঘর ।
রবি
শেখ মনিরুল ইসলাম
রবি যেনো ওঠে
আকশের কোনে
মেঘের কনায় কনায়
খুশির আলো দেখায়।
গুন গুন করে, পাখির দল
গাছের ডালায় বসে
মনের তালে তালে।
মনে মনে ভাবি
সূর্য মামা ওঠার আগে
উঠতাম যদি।
এই পৃথিবীর দৃশ্য
সবার আগে দেখিতাম আমি।
আষাঢ়ের সন্ধ্যা
নির্মাল্য পান্ডে
সান্ধ্য মজলিশটা গেল ভেস্তে, মেঘের ডাকে।
মজেছিলাম মিষ্টি সুরের তানে ও তালে।
জীবন সুধা গেল গলে, আষাঢ়ের ধারাতে।
অপলক রইলাম চেয়ে, স্নানরতা পাপিয়ার দিকে!
তাই ভাবি! ঋতুভেদে চলে জীবন যৌবন।
দেহে মনে ঘটে, প্রেমের স্পন্দন।
আষাঢ়ের সন্ধ্যা কখন ঘটায় মধুর মিলন-
আকাশ ভেঙ্গে চলে প্রবল বর্ষণ।
হাম্বা হাম্বা ডাক ছাড়ে গোয়ালের গাভী,
আশা জাগে মনে, হাসে চাষি।
টুকরি মাথায় চটুল ছন্দে দৌড়য় তরুণী,
মা ডাকেন, আকাশ ভেঙ্গেছে, আয় এখুনি।
মেঘমল্লার এনেছে বর্ষা, সুরের মূর্ছনায়
বারিধারা ঝরছে, তাল মিলিয়ে, তানপুরায়।
আজি এ’সন্ধ্যে হয়েছে সার্থক, মনোবীণায়,
ক্লান্ত দেহে, রইলাম চেয়ে, আষাঢ়ের সন্ধ্যেয়।
অসুস্থ পৃথিবী
বিশ্বজিত মুখার্জ্জী
ধরিত্রী আজ আক্রান্ত কঠিন ব্যাধিতে,
মানবকুল প্রস্তুত একে অপরকে বধিতে।
চারিদিকে শুধুই বিষের নিশ্বাস,
একে অপরের প্রতি হারাচ্ছে বিশ্বাস।
ছোট রথে চড়ে বসেছে বিশ্বশান্তি,
কোথায় বুদ্ধ-হজরথ-যিশু কিংবা মাহাত্মাগান্ধি?
চারিপাশে শুধু যুদ্ধের জিগির অস্ত্রের হানাহানি,
প্রতিনিয়ত ধর্ষিতা হচ্ছে অহিংস বানী।
চারিদিকে শুধুই ষড়যন্ত্র সভ্যতার অবক্ষয়,
মূল্যবোধ হারিয়ে গেছে কপটতার হচ্ছে জয়।
নদী কথায় ভেসে যায় .......
তীর্থঙ্কর সুমিত
(১০)
যে নদীটা রোজ দেখি বয়ে যেতে তাকে নিয়ে ই মানুষের যত প্রশ্ন।সকাল থেকে রাত যত ভাবনা,অনুশোচনা,ক্রমশ ভালো লাগার তাগিদ আবার নানা প্রশ্ন।এভাবেই দিন চলে যায়।কেউ এর গভীরে যাওয়ার চেষ্টা করে না।কোনো কারণ ছাড়াই অকারণে নানা কথা।যুক্তিগুলো কে পাশাপাশি সাজিয়ে নতুন হয়ে ওঠা।এভাবে কি কিছু ফিরে আসে?
নেপোদাদুর বন্ধু
রাজকুমার ঘোষ
অতিকৃপণ নেপোদাদুর
নেইকো তেমন স্টাইল !
প্রিয়বন্ধু পানুখুড়ো,
হাইলি প্রোফাইল ।
পানুখুড়ো সজ্জন অতি
সহজ সরল ভঙ্গি ।
নেপোদাদুর বায়নাগুলোর…
মন-পসন্দ সঙ্গী !
দাদুর ভীষণ সখ হল,
করবে পুরী-ভ্রমণ…
সাধপূরণে পটিয়ে নিল,
পানুখুড়োর মন ।
সী-বিচে তে নেপোদাদু,
দেশির নেশায় মজে
ইলশে ভাজা সাথে চাই-ই
বন্ধু পানু খোঁজে!
ফেরার পথে কিনে নিল
কাকাতুয়ার খাজা
স্বাদের ভাগ একাই নিয়ে
মনকে করে তাজা
আজকের সব গুলো খুব সুন্দর
ReplyDelete